বিরামচিহ্ন

1. কথা বলার সময় শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার সাথে লেখার কোন বিষয়টি তুলনীয়?

• A) নতুন শব্দ ব্যবহার
• B) অনুচ্ছেদ তৈরি করা
• C) বিরামচিহ্ন ব্যবহার করে বিরতি দেওয়া
• D) হস্তাক্ষর সুন্দর করা

2. পাঠ্যাংশ অনুসারে, কথা বলার সময় শ্রোতাকে 'বোঝার সময় দেওয়া'র ধারণাটি লেখার ক্ষেত্রে কীভাবে প্রয়োগ হয়?

• A) সহজ শব্দ ব্যবহার করে
• B) ছোট ছোট বাক্য লিখে
• C) বিরামচিহ্ন দিয়ে বাক্যকে অর্থপূর্ণ অংশে ভাগ করে
• D) উদাহরণ যোগ করে

3. বিরামচিহ্নের সংজ্ঞায় এর কোন দুটি প্রধান কাজকে একত্রিত করা হয়েছে?

• A) বাক্যকে সংক্ষিপ্ত করা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি
• B) অর্থের স্পষ্টতা ও আবেগ প্রকাশ
• C) ব্যাকরণ শুদ্ধ রাখা ও পঠনযোগ্যতা বাড়ানো
• D) শব্দ বিভাজন ও বাক্য গঠন

4. অর্থ সুস্পষ্ট করা ছাড়াও বিরামচিহ্ন আর কী ব্যক্ত করতে সাহায্য করে?

• A) লেখকের বয়স
• B) লেখার স্থান
• C) মানুষের আবেগ, অনুভূতি
• D) বাক্যের কাল

5. বিরামচিহ্ন ব্যবহারের প্রধান ফলাফল কী?

• A) বাক্য দীর্ঘ হয়
• B) বাক্যের অর্থ সুস্পষ্ট হয়
• C) লেখা কঠিন হয়ে যায়
• D) পড়ার গতি কমে যায়

6. পাঠ্যাংশ অনুযায়ী, কথা বলা এবং লেখার বিরতির মধ্যে মূল পার্থক্য কী?

• A) বলার বিরতি দীর্ঘ এবং লেখার বিরতি সংক্ষিপ্ত
• B) বলার বিরতি শারীরিক আর লেখার বিরতি সাংকেতিক
• C) বলার বিরতি ইচ্ছাকৃত এবং লেখার বিরতি বাধ্যতামূলক
• D) বলার বিরতি আবেগ প্রকাশ করে, লেখার বিরতি করে না

7. লিখিত বাক্যে বিরতি দেওয়ার জন্য কী ব্যবহার করা হয়?

• A) বড় হাতের অক্ষর
• B) বিভিন্ন প্রকার চিহ্ন বা সংকেত
• C) নতুন অনুচ্ছেদ
• D) ভিন্ন রঙের কালি